Reported By:- Binoy Roy
বহরমপুর প্রদেশ কংগ্রেসের কার্যালয়ে এক সাংবাদিক বৈঠকে অধীর রঞ্জন চৌধুরী রাহুল গান্ধীর প্রেস কনফারেন্সের প্রসঙ্গ তুলে বলেন, “নির্বাচন কমিশন (ECI) যে ধরনের আচরণ করছে, তা জনগণের প্রতি অবমাননা।” তিনি আরও যোগ করেন, “যদি রাহুল গান্ধীকে ৭ দিনের মধ্যে হলফনামা জমা দিতে বলা হয়, তবে জনগণের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে ECI-কে।” এদিকে, সাগরদিঘীতে একটি সরকারি বাসে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে, যা সরকারের পরিবহন ব্যবস্থায় তোলাবাজির প্রশ্ন তুলছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, সরকারের অব্যবস্থাপনা তাদের জীবনের নিরাপত্তা হুমকির মুখে ফেলেছে।অন্যদিকে, বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রক্ত না পাওয়ার কারণে এক রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। পরিবারের সদস্যদের দাবি, হাসপাতালের কাছে পর্যাপ্ত রক্ত মজুত থাকা সত্ত্বেও রোগীকে সময় মতো রক্ত দেওয়া হয়নি, যার ফলস্বরূপ তার মৃত্যু ঘটে।এছাড়া, তমলুকের বিদ্রোহী কাউন্সিলর পার্থসারথি মাইতি সামাজিক মাধ্যমে “সত্য কথা বলা একটি পাপ” বলে মন্তব্য করে কান ধরে ক্ষমা চেয়ে পোস্ট করেছেন। এতে দেখা যাচ্ছে, তৃণমূলের অভ্যন্তরে এক ধরনের অস্থিরতা বিদ্যমান।রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, “বাংলার ভোটে ছাপ্পা ভোট ও ভুতুড়ে ভোটারের অভিযোগগুলি নিয়ে নির্বাচন কমিশনের কড়া মনোভাব গ্রহণ অত্যন্ত জরুরি”। তবে, পিংলার তৃণমূল বিধায়ক অজিত মাইতির দাবী, ভোটার তালিকাতেও খেলা হবে।এখন দেখার বিষয় হলো, নির্বাচন কমিশন এই সব অভিযোগের পর কি ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করে এবং বাংলার রাজনৈতিক পরিস্থিতি কিভাবে পরিবর্তিত হয়।