৯ জানুয়ারি ২০২৫ অর্থাৎ বৃহস্পতিবার বহরমপুর প্রদেশ কংগ্রেস কার্যালয়ে, দলের নেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী বৃহস্পতিবার বলেছেন, "তৃণমূল সরকার তার বিরুদ্ধে নিচের দিকে যেতে পিছপা হবে না।" তিনি রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়া লটারি ও জুয়া খেলা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এবং সরকারের নীরবতার পেছনের কারণ হিসেবে তিনি টিকিট মালিকদের চাঁদাবাজির দিকে ইঙ্গিত করেন। চৌধুরী বলেন, "এই ধরনের কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িতরা সরকারের কাছে বিপুল পরিমাণে চাঁদা দেয়, যা প্রশাসনের নীরবতার মূল কারণ।"
অন্যদিকে, পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে আকতার আলীর ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই ঘটনা রাজনীতির অঙ্গনে নতুন অস্থিরতা সৃষ্টি করবে।
এছাড়া, সন্দেশখালির গণধর্ষণ মামলায় ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা হাইকোর্টে আপিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এ ব্যাপারে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতিক্রিয়া জানতে চাওয়া হয়েছে। অধীর রঞ্জন চৌধুরী প্রশ্ন তুলেছেন, "মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী কি এই বিষয়গুলো নিয়ে চিন্তিত নন?"
এই সব ঘটনা সংকটে থাকা পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং সামাজিক উদ্বেগকে আরও বাড়িয়ে তুলছে। রাজনৈতিক নেতারা এখন বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করতে শুরু করেছেন এবং জনগণের মধ্যে উদ্বেগের সৃষ্টি হচ্ছে। রাজ্যের ভবিষ্যৎ নিয়ে সকলের মনে সংশয় সৃষ্টি হচ্ছে।