Reported By Masud Rana
পশ্চিমবঙ্গের বহরমপুরের প্রাক্তন সাংসদ এবং কংগ্রেস নেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী সম্প্রতি ডোমকলে অনুষ্ঠিত একটি কর্মী সভায় বক্তব্য রাখেন। সভাটি কংগ্রেসের স্থানীয় নেতৃত্বের উদ্যোগে আয়োজিত হয়েছিল। অধীর রঞ্জন চৌধুরী তার বক্তব্যে তৃণমূল কংগ্রেসের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে গুরুতর অভিযোগ করেন।
তিনি বলেন, "তৃণমূলের ভালো ভালো লোকজন কোথায়? যাঁরা এক সময় আমাদের সঙ্গে ছিলেন, তাঁদের আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এখন সামনের সারিতে রয়েছে গুন্ডা মাস্তানরা।" তার অভিযোগ, ধর্মীয় মেরুকরণের কারণে তাকে লোকসভায় পরাজিত করা হয়েছে এবং এর ফলে দলের মধ্যে হতাশা ছড়িয়ে পড়েছে।
অধীর আরও উল্লেখ করেন যে, যারা তৎকালীন সরকারের পরিবর্তনে প্রাণ দিয়ে লড়েছেন, তারা এখন গুরুত্বপূর্ণ পদ থেকে দূরে রয়েছেন। তার মতে, কংগ্রেসের কর্মীরা এই সভায় আবারও উজ্জীবিত হয়েছেন এবং আগামী নির্বাচনে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য প্রস্তুত।
কংগ্রেসের একাংশের মতে, অধীর রঞ্জন চৌধুরীর বক্তব্য তাদের মধ্যে নতুন করে উচ্ছ্বাস তৈরি করেছে এবং তারা আগামী নির্বাচনে তৃণমূলের বিরুদ্ধে শক্তিশালী অবস্থান নিতে প্রস্তুত। বিষয়টি রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক আলোচনা সৃষ্টি করেছে, যেখানে কংগ্রেস দলের পুনর্গঠনের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা চলছে।
পশ্চিমবঙ্গের বহরমপুরের প্রাক্তন সাংসদ এবং কংগ্রেস নেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী সম্প্রতি ডোমকলে অনুষ্ঠিত একটি কর্মী সভায় বক্তব্য রাখেন। সভাটি কংগ্রেসের স্থানীয় নেতৃত্বের উদ্যোগে আয়োজিত হয়েছিল। অধীর রঞ্জন চৌধুরী তার বক্তব্যে তৃণমূল কংগ্রেসের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে গুরুতর অভিযোগ করেন।
তিনি বলেন, "তৃণমূলের ভালো ভালো লোকজন কোথায়? যাঁরা এক সময় আমাদের সঙ্গে ছিলেন, তাঁদের আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এখন সামনের সারিতে রয়েছে গুন্ডা মাস্তানরা।" তার অভিযোগ, ধর্মীয় মেরুকরণের কারণে তাকে লোকসভায় পরাজিত করা হয়েছে এবং এর ফলে দলের মধ্যে হতাশা ছড়িয়ে পড়েছে।
অধীর আরও উল্লেখ করেন যে, যারা তৎকালীন সরকারের পরিবর্তনে প্রাণ দিয়ে লড়েছেন, তারা এখন গুরুত্বপূর্ণ পদ থেকে দূরে রয়েছেন। তার মতে, কংগ্রেসের কর্মীরা এই সভায় আবারও উজ্জীবিত হয়েছেন এবং আগামী নির্বাচনে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য প্রস্তুত।
কংগ্রেসের একাংশের মতে, অধীর রঞ্জন চৌধুরীর বক্তব্য তাদের মধ্যে নতুন করে উচ্ছ্বাস তৈরি করেছে এবং তারা আগামী নির্বাচনে তৃণমূলের বিরুদ্ধে শক্তিশালী অবস্থান নিতে প্রস্তুত। বিষয়টি রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক আলোচনা সৃষ্টি করেছে, যেখানে কংগ্রেস দলের পুনর্গঠনের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা চলছে।