আবার দক্ষিনেশ্বরের রেল বস্তি উচ্ছেদ করতে এলো পূর্ব রেলের আধিকারিক ও R. P. F কর্মীরা

আবার দক্ষিনেশ্বরের রেল বস্তি উচ্ছেদ করতে এলো পূর্ব রেলের আধিকারিক ও R. P. F কর্মীরা

আবার দক্ষিনেশ্বরের রেল বস্তি উচ্ছেদ করতে এলো পূর্ব রেলের আধিকারিক ও R. P. F কর্মীরা ,,সঙ্গে সহযোগিতায় ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের দক্ষিনেশ্বর থানার ভারপ্রাপ্ত পুলিশ আধিকারিকরা । বিগত 2 থেকে 3 বছর ধরে দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে প্রবেশ করার আগে বাঁদিকে এবং ডানদিকে রেলের জমিতে দীর্ঘ ৬০ বছরের উপরে মানুষ বস্তির গড়ে বসবাস করছেন দীর্ঘ ২ থেকে তিন বছর ধরে রেলের পক্ষ থেকে এই বস্তি উচ্ছেদ করবার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে এই বস্তিতে প্রায় ৫০০ এর উপরে পরিবার বসবাস করে প্রায় 1488 জনের উপরে ভোটার আছে এদের আধার কার্ড রেশন কার্ড ও আছে ।কামারহাটি পৌরসভার ১৪ নোং ওয়ার্ডের পক্ষ থেকে এখানে প্রতিদিন নিয়মিতভাবে জঞ্জাল তোলা থেকে শুরু করে পৌরসভার পরিষেবা দেওয়া দীর্ঘদিন ধরে করে আসছে কিন্তু আচমকায় রেলের পক্ষ থেকে এই বস্তিতে উচ্ছেদ করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে । আজ অষ্টমবারের পা দিল এই বস্তির উচ্ছেদ করতে আসা রেলের পক্ষ থেকে নোটিশ লাগানো হয় যে আজ ২৪ শে জুলাই এই বস্তি উচ্ছেদ করতে আসবে । এলাকার বিধায়ক , সাংসদ , পৌরসভার পৌরপ্রধান কে দীর্ঘদিন ধরে বলে আসছে পূর্ব রেলের পক্ষ থেকে , কিন্তু রাজ্য সরকার উদাসীনতার জন্যই রেল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে বারবার নোটিশ জারি করা এবং উচ্ছেদ করতে রেলের কর্তৃপক্ষ আশা এবং তাদের সাথে প্রতিবারই বস্তিবাসীদের সঙ্গে বচশা ঘটে এবং প্রতিবারই রেলের পক্ষ থেকে বস্তিবাসীদের বিরুদ্ধে এফআইআর করা হয় ।
বস্তি বাসিন্দাদের এবং তাদের দাবি একটাই পুনর্বাসন দিলে তারা উঠে যাবে তাদের সাথে রেলের কোন বিবাদ নেই তারা দীর্ঘ ৬০ বছরের উপরে এখানে বসবাস করছে তাদের ছেলে মেয়েরা এখানে পড়াশোনা করছে কেউ বাড়ি বাড়ির কাজ করেন কেউ আয়ার কাজ করেন কেউ আবার দক্ষিণেশ্বর মায়ের মন্দিরে ডালা পেতে ব্যবসা করেন রিক্সা চালান টোটো চালান গরিব মানুষ তারা দীর্ঘদিন ধরে এখানে বসবাস করছে তাই তাদের ডাকটাই দাবি পুনর্বাসন দিলে তারা উঠে যাবে। তাদের রেলের জমি আটকে রাখার কোন ইচ্ছে নেই তারা অর্থনৈতিক দিক দিয়ে তারা দুর্বল তাদের যদি সেই রোজগার থাকে তাহলে তারা ভাড়া করে জায়গা অন্যত্র চলে যেত সেই কারণেই দাবি তাদের পুনর্বাসনের

Leave a Reply

error: Content is protected !!