বলে রাখা ভালো, ভারত সরকারের তাম্রপত্র প্রাপ্ত স্বতন্ত্রতা সেনানী এস লাল সিং ১৯৭২ সালে যে বৃক্ষের বীজ বপন করেছিলেন ২০১২ সালে বিশ্ববিদ্যালয় রূপে তাই জনমানসের সামনে নিজেকে মেলে ধরেছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে জানানো হয়েছে, "১ লাখ ৫০ হাজারের বেশি পুস্তকে সমৃদ্ধ গ্রন্থাগার এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম সেরা সম্পদ, এখানে রয়েছে ছোটোবড়ো মিলিয়ে ২০০-র বেশি সুসজ্জিত ল্যাব, ইতিমধ্যে এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দেশ বিদেশের বিভিন্ন গবেষণাধর্মী পুস্তকে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষার তৈরি ৭৫০-এর বেশি গবেষণা পত্র প্রকাশিত হয়েছে।"