বুধবার সকালে কাশিমনগরের একটি দোকানে বসে থাকা অবস্থায় গুলিবিদ্ধ হন ইয়াদ শেখ ওরফে বিসু। এ ঘটনায় পুরো এলাকা জুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, এ ধরনের হত্যাকাণ্ডে সাধারণ মানুষ খুবই উদ্বিগ্ন।
সুতির থানার পুলিশ ঘটনার মাত্র সাত ঘণ্টার মধ্যে অভিযুক্ত কাশেম শেখকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। বৃহস্পতিবার আদালতে হাজির করে পুলিশ তার পাঁচ দিনের হেফাজতে নেওয়ার আবেদন জানায়।
নিহত ইয়াদ শেখের পরিবার জানায়, তারা এই হত্যাকাণ্ডের নিন্দা জানান এবং দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন। স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে এটা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়েছে এবং নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছে তারা।
পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই ঘটনায় আরও তদন্ত চলছে এবং অন্যান্য সম্ভাব্য দোষীদের শনাক্ত করা হবে। স্থানীয় প্রশাসন হত্যাকাণ্ডের প্রেক্ষাপটে এলাকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করার পরিকল্পনা করছে।