Reported By Binoy Roy
মুর্শিদাবাদের সুতি থানার গাঙ্গিন গ্রামে রবিবার স্থানীয় মহিলা ও বাসিন্দাদের মধ্যে এক উন্মত্ত বিক্ষোভের ঘটনা ঘটে। গ্রামের কেন্দ্রস্থলে নতুন একটি মদের দোকান খোলার প্রতিবাদে এই বিক্ষোভ শুরু হয়। অসন্তুষ্ট গ্রামবাসীরা মদের কাউন্টার ভাংচুর করে এবং এই ঘটনায় ব্যাপক অস্থিরতা সৃষ্টি হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানিয়েছে, গত কয়েকদিন ধরে এই দোকান খোলার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সভা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। কিন্তু প্রশাসনের উদাসীনতা এবং স্থানীয় কর্তৃপক্ষের কোন পদক্ষেপ না নেওয়ার কারণে পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হয়ে ওঠে।
বিক্ষোভের সময় মহিলা ও পুরুষ উভয়েই উপস্থিত ছিলেন এবং তারা একত্রে 'মদ আমাদের গ্রামে চাই না' শ্লোগান দিতে থাকেন। সেখান থেকে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে। তাদের উপস্থিতিতে কিছুটা শান্তি ফিরে আসে তবে উত্তেজনা এখনও বিদ্যমান।
গ্রামের প্রধান বলেন, "আমরা চাই আমাদের পরিবেশ সুরক্ষিত থাকুক, মদ বিক্রি আমাদের সমাজকে ধ্বংস করছে।" পুলিশ বিভাগ এ বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে এবং ভবিষ্যতে এমন ঘটনা প্রতিরোধ করতে পরিকল্পনা গ্রহণ করছে।
এই ঘটনার প্রেক্ষিতে স্থানীয় নেতৃত্ব এবং প্রশাসনের কাছে নতুন কলাকৌশল গ্রহণের দাবি উঠেছে, যাতে গ্রামের সংস্কৃতির মান রক্ষা করা যায় এবং যুব সমাজকে নেতিবাচক প্রভাব থেকে দূরে রাখা যায়।
মুর্শিদাবাদের সুতি থানার গাঙ্গিন গ্রামে রবিবার স্থানীয় মহিলা ও বাসিন্দাদের মধ্যে এক উন্মত্ত বিক্ষোভের ঘটনা ঘটে। গ্রামের কেন্দ্রস্থলে নতুন একটি মদের দোকান খোলার প্রতিবাদে এই বিক্ষোভ শুরু হয়। অসন্তুষ্ট গ্রামবাসীরা মদের কাউন্টার ভাংচুর করে এবং এই ঘটনায় ব্যাপক অস্থিরতা সৃষ্টি হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানিয়েছে, গত কয়েকদিন ধরে এই দোকান খোলার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সভা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। কিন্তু প্রশাসনের উদাসীনতা এবং স্থানীয় কর্তৃপক্ষের কোন পদক্ষেপ না নেওয়ার কারণে পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হয়ে ওঠে।
বিক্ষোভের সময় মহিলা ও পুরুষ উভয়েই উপস্থিত ছিলেন এবং তারা একত্রে 'মদ আমাদের গ্রামে চাই না' শ্লোগান দিতে থাকেন। সেখান থেকে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে। তাদের উপস্থিতিতে কিছুটা শান্তি ফিরে আসে তবে উত্তেজনা এখনও বিদ্যমান।
গ্রামের প্রধান বলেন, "আমরা চাই আমাদের পরিবেশ সুরক্ষিত থাকুক, মদ বিক্রি আমাদের সমাজকে ধ্বংস করছে।" পুলিশ বিভাগ এ বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে এবং ভবিষ্যতে এমন ঘটনা প্রতিরোধ করতে পরিকল্পনা গ্রহণ করছে।
এই ঘটনার প্রেক্ষিতে স্থানীয় নেতৃত্ব এবং প্রশাসনের কাছে নতুন কলাকৌশল গ্রহণের দাবি উঠেছে, যাতে গ্রামের সংস্কৃতির মান রক্ষা করা যায় এবং যুব সমাজকে নেতিবাচক প্রভাব থেকে দূরে রাখা যায়।