প্রথমে বেলডাঙ্গার প্রত্যন্ত কিছু এলাকায় সার্ভে করে এবং কয়েকটি পরিবারকে তারা বেছে নিয়ে প্রতিমাসে নিয়ম করে তাদের মুদিখানা,স্টেশনারি দ্রব্য এবং কিছু আর্থিক সাহায্য করে থাকে, কিন্তু সেই পরিবারের সংখ্যা দিন দিন বেড়ে যাওয়ায় প্রতি মাসে অর্থ জোগাড় করা কষ্টসাধ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে জানিয়েছেন সংস্থার পক্ষ থেকে গৌতম হালদার, তাই তারা সিদ্ধান্ত নেয় ওই পরিবারগুলোকে স্বাবলম্বী করার, আজ সেই পরিকল্পনার শুভ সূচনা হলো কালিতলা গ্রামের উত্তম দাসকে গাই গরু প্রদানের মধ্য দিয়ে। বিশিষ্ট সমাজসেবক পড়াগ চ্যাটার্জী তার মায়ের মৃত্যুবার্ষিকীকে স্মরণে রাখতে গাই গরু কিনে তুলে দেয় সংস্থার হাতে, সেই গরুটি আজ তুলে দেওয়া হয় উত্তম দাসের পরিবারকে। সংস্থার সভাপতি সুখময় সাহা জানান’ আমরা বেশকিছু,ছাগল, হাঁস,মুরগি, ফলের গাছের জন্য অগ্রিম টাকা দিয়ে রেখেছি, অর্থ সংগ্রহের কাজ চলছে , কিছুদিনের মধ্যেই সেগুলো নির্দিষ্ট পরিবারগুলোর হাতে তুলে দেওয়া হবে, যদি এই পরিবারগুলোকে স্বাবলম্বী করতে পারি তাহলে একদিকে যেমন তারা স্বনির্ভর হবে এবং অন্যদিকে আমাদেরও খরচ সাশ্রয় হবে এবং আরো নতুন পরিবারের পাশে আমরা দাঁড়াতে পারবো, এই কাজে প্রথম যিনি এগিয়ে এলেন সেই পরাগ চাটার্জী মহাশয়কে জানাই হার্দিক শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা’। এদিন উপস্থিত ছিলেন তন্ময় হালদার, রুপেশ দাস, ভাগ্যশ্রী চ্যাটার্জী , মনোজিৎ হালদার, পলাশ কবিরাজ প্রমূখ। আগামী এক বছর পর্যন্ত গরুটির খাওয়া-দাওয়া বাবদ খরচের কিছু অংশ বহন করবেন সংস্থার সদস্যা সুমিত্রা মালাকার।