গত ২৪ শে জুন মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশের পরেই, দেখা গিয়েছিল ফুটপাতের জবরদখল উচ্ছেদ, বিনা নোটিশে হঠাৎ উচ্ছেদে প্রতিবাদও দেখা গিয়েছিল বিভিন্ন জায়গায়, পরে 27 জুন মুখ্যমন্ত্রী পুনরায় এক মাস সময় দেন। রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় ফুটপাত সহ সরকারের বিভিন্ন জায়গা জবরদখল উচ্ছেদের চিত্র দেখা গেলেও, ডোমকলে তার আচ লাগেনি। কিন্তু গতকাল থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় এক সংবাদপত্রের সংবাদ ঘিরে শুরু হয়েছে জোর জল্পনা। যদিও ডোমকল বাসীরা বিরক্ত, কেননা ডোমকল কুঠির মোড় হতে রঘুনাথপুর মোড় পর্যন্ত যেভাবে ফুটপাত সহ সরকারি জায়গা দখল করে পাকা কনস্ট্রাকশন করা হয়েছে, তাতে প্রয়োজনের তুলনায় ছোট হয়েছে রাস্তা, ফলে কুঠির মোড় থেকে হাসপাতাল অব্দি যেতে প্রয়োজনের তুলনায় অনেক বেশি সময় লেগে যায়। হঠাৎ অসুস্থ ব্যক্তিকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে যেতেও সময় লেগে যায় অনেকটা। তবে কি ডোমকলের বুকেও ফুটপাত সহ সরকারি জায়গা জবর দখলের উচ্ছেদের ছবি দেখবে ডোমকল বাসী ?
আর এই থেকেই বিভাজনের সৃষ্টি হয়েছে ডোমকলের মানুষের মধ্যে। যারা ফুটপাত সহ সরকারি জায়গায় কনস্ট্রাকশন করে রুজি রোজগারের ব্যবস্থা করেছে, তাদের বক্তব্য আমাদের পুনর্বাসন না করলে আমরা যাব কোথায়?