বহরমপুরের একটি নামি হোটেলে চিকিৎসকের বিরুদ্ধে মারাত্মক অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগকারী যুবতীর দাবি অনুযায়ী, গত ৮ অক্টোবর তাকে চিকিৎসক ডাকেন এবং পরে ডিনারের জন্য নিয়ে গিয়ে পানীয়ের সঙ্গে মাদক মিশিয়ে তাকে অচৈতন্য করে ধর্ষণ করেন।
এই ঘটনার পর, ২ ডিসেম্বর অভিযুক্ত চিকিৎসক আবারও যুবতীকে হোটেলে ডেকে নিয়ে এসে গলা চেপে শ্বাসরোধ করে খুন করার চেষ্টা করেন। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, অভিযোগ দায়ের হওয়ার পরই মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে। অভিযুক্ত চিকিৎসকের বাড়ি বেলঘরিয়া এলাকায় বলে জানায় স্থানীয় পুলিশ।
এ ঘটনায় স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে এবং সামাজিক সুরক্ষা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। পুলিশের পক্ষ থেকে সমাজে এ ধরণের অপরাধের বিরুদ্ধে সজাগ থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে।
পুলিশ প্রাথমিক তদন্তের অংশ হিসেবে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের প্রস্তুতি নিচ্ছে। সহায়তা চেয়ে যুবতীও ইতোমধ্যে বিভিন্ন আইনগত সাহায্যের জন্য যোগাযোগ শুরু করেছেন।
এখন দেখার বিষয় হলো, এই ঘটনা কিভাবে স্থানীয় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কার্যক্রমকে প্রভাবিত করে এবং সমাজে নিরাপত্তা সংক্রান্ত সচেতনতা বৃদ্ধি করে।