মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সিলেবাস অনুযায়ী তাদের শিক্ষা দেওয়া হয়। এমনকি এই মিশনের ছাত্রীরা ৯৫% এর ওপরে নম্বর পেয়ে সফলতা অর্জন করেছে। মিশন কর্তৃপক্ষ বলেন, উত্তরবঙ্গে এটিই প্রথম মহিলা মিশন যেখানে কেবল মেয়েরা পড়াশুনা শিখছে বরং সামাজিক কাজেও যুক্ত থাকছে। এভাবেই তারা জীবনের পথে এগিয়ে যাক এবং সফলতা অর্জন করুক। বর্তমানের মহিলাদের এভাবেই সাবলম্বী হয়ে উঠতে হবে। এ প্রসঙ্গে করণদিঘীর বিধায়ক গৌতম পাল বলেন, 'আমার ধর্মে কথিত আছে যেখানে পবিত্রতা নেই পরিচ্ছন্নতা নেই আন্তরিকতা নেই সেখানে দেবতা আসেননা। তাই আমিও সব মিশন মাদ্রাসার অনুষ্ঠানে যাইনা। আজ এই মিশনের অনুষ্ঠাণে এসেছি মানেই আমার এই মিশনের প্রতি আন্তরিকতা রয়েছে'। এদিন নাচ, গান, কবিতা আবৃত্তি সহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এদিন উপস্থিত ছিলেন উত্তর দিনাজপুর জেলার পরিষদের সভাধিপতি পম্পা পাল, করণদিঘীর বিধায়ক গৌতম পাল, উত্তর দিনাজপুর জেলা পরিষদের ১৩ নম্বর সদস্য আব্দুর রহিম, উত্তর দিনাজপুর জেলা পরিষদের ১৪ নম্বর সদস্যা কৃষ্ণা সিংহ রায় চৌধুরী, করণদিঘী ব্লকের Joint BDO বাপ্পাদিত্য রায়, করণদিঘী পঞ্চায়েত সমিতি সভাপতির প্রতিনিধি মোহসেন আজম, বিশিষ্ট সমাজসেবী শ্যামলাল মাহাতো, দোমোহনা জি.ডি. মিশনের কর্ণধার জানে আলাম, মিশনের শিক্ষক শিক্ষিকা সহ অভিভাবক অভিভাবিকা সহ আরও অনেকেই।