ডোমকল ব্লকের রায়পুর পঞ্চায়েতের ঘটনা, যেখানে অভিমুন্য হালদার নামক একজন ব্যক্তি সরকারি খাতায় মৃত হিসেবে ঘোষণা হয়ে যান, কিন্তু বাস্তবে তিনি জীবিত। সন্ধ্যা ছটা নাগাদ অভিমুন্যর কাছে এক ফোন আসে, যেখানে তাকে জানানো হয় যে তার মৃত্যুর কারণে তার ভাতা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এই খবর শুনে অভিমুন্য হতবাক হয়ে যান।
সেই সময় তিনি অন্যান্যদের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেন এবং ভাতা পুনরায় চালু করার জন্য বহু প্রচেষ্টা করেন, কিন্তু কোনো সুরাহা মেলেনি। সরকারি ভুল তথ্যের ফলে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হওয়ায় রাজনীতির মাঠও সরগরম হয়ে উঠেছে। ডোমকল সিপিআইএম এরিয়া কমিটির সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান রানা এই ঘটনার ভিত্তিতে সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ শুরু করেছেন।
এই ঘটনায় সরকারের তথ্য ব্যবস্থাপনার অব্যবস্থাপনা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে এবং রাজনৈতিক মহলে একটি নতুন বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। অভিমুন্যর মতো অসংখ্য মানুষের জীবন ও ভাতা প্রাপ্তির ব্যবস্থাপনায় সঠিক তথ্যের প্রয়োজনীয়তার ওপর আবারো জোর দেওয়া হচ্ছে।