Skip to content
সাংবাদিক বৈঠকে অধীর চৌধুরী

সাংবাদিক বৈঠকে অধীর চৌধুরী

Reported By:- Binoy Roy

সরকার নাগরিকত্ব আইনের নামে ভারতবর্ষে মানুষের মধ্যে একটি অদ্ভুত বিভাজনের রাজনীতি তৈরি করল যার কোন প্রয়োজন ছিল না সরকারি নিজস্ব ব্যাখ্যা অনুযায়ী, নিজস্ব পরিসংখ্যান অনুযায়ী তাদের আনা নাগরিকত্ব আইন মানুষের উপকার করতে পারেনি 2021 সালে ভারতবর্ষে পার্লামেন্টে প্রশ্ন করা হয়েছিল সরকারকে নাগরিক আইন পাশের পর কতজন অমুসলিম ভারতবর্ষের সরকার নাগরিকত্ব দিয়েছে নাগরিক আইন তার নিয়ম অনুযায়ী। সরকার যা আইন নিয়ে এসেছে সে আইনের সুবিধা কতজন অমুসলিম পেয়েছে তার তালিকা যখন তালিকা পার্লামেন্টে পেশ করে মাত্র 1414 জনকে এই সুযোগ দেওয়া হয়েছে লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি মানুষ বিভিন্ন দেশ থেকে এসে আমাদের দেশে এসেছে তাদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্য এই আইন তাদের অন্য কোন দেশ নেই আর তা যদি হয় মাত্র ১৪০০ জন ১৪ জনকে এই অমুসলিম ও মুসলমান তারা কিন্তু কংগ্রেসের আমলে তৈরি হওয়া এই আইন সেই নাগরিক আইন ১৪১৪ জন নাগরিকত্ব আইন উল্টো। খামোখা বিভাজনের রাজনীতি তৈরি করার জন্য একটি ধর্মীয় সম্প্রদায়কে টার্গেট করে মুসলিমদেরকে দেব না বাকি সবাইকে দেব তাদেরকে আমরা জায়গা দেবো না। এটা একটা স্বাধীন দেশে কখনো নিয়ম হতে পারে না। তিনটে দেশ থেকে এলেই সেখানে সমস্যা। বাংলাদেশে আর পাকিস্তান এবং আফগানিস্তান এই জায়গায় দাঁড়িয়ে আমরা বিরোধিতা করেছিলাম আজও করছি এটা একটা পুরো ধোঁকাবাজি চলছে। এই সরকার ২০১৯ সালে আইন নিয়েছিল ২০২৪ সালে নির্বাচনের আগে তার নিয়ম কেন প্রকাশ করতে হচ্ছে তাও সেটা অর্ধেক প্রকাশ পোর্টালে নাকি নাম নথিবদ্ধ হবে স্বাধীনতার পরে ভারতবর্ষের সংবিধান সবাইকে নাগরিকত্ব দিয়েছে যারা এদেশের মানুষ তাই নতুন করে আজকে আরেকটি ধোঁকাবাজি হচ্ছে।সরকার বলছে ধর্মীয় উৎপিরনে নির্যাতিত হয়ে যে সমস্ত অমুসলিম প্রবেশ করবে তাদেরকে আমরা অবৈধ নাগরিক বলবো না। তারা বর্ডার ক্রস করে যদি ঢুকে যায় তাদেরকে আমরা জায়গা দেব।

অনেক হিন্দু বা অমুসলিম পাকিস্তান আফগানিস্তানে থাকতে পারে তারা এমনি আসতে পারে কিন্তু তাদের জন্য আইন নেই যাদেরকে আইন পেটাবে তাদেরকে বর্ডার পার করে চুরি করে আসতে হবে এটা বড় অদ্ভুত আইন। সরকার এখন তিতাতে ভুগছে, এখন নিয়ম আনতে কেন পাঁচ বছর লাগলো নবার সময় নিয়েছে। এখনো পর্যন্ত বলা হয়েছে পোর্টালে সব নাম নথিভুক্ত করতে হবে যারা চাইছেন নাগরিক আইনে নিয়ম অনুযায়ী সবাই অমুসলিম তাদের জন্য নির্ধারিত আছে ২০১৪ সালে ৩১শে ডিসেম্বর পর্যন্ত ধর্মীয় উৎপিরনে উৎপীড়িত হয়ে ধর্মীয় যে নির্যাতন আছে সেটা কে প্রমাণ করবে তাদের জন্য কোন ভিসা লাগবে না পাসপোর্ট লাগবে না শুধু এই তিন দেশ থেকে আসলেই হল। ২০১৪ সালে ২১শে ডিসেম্বরের পরে গত ১০ বছর যারা অত্যাচারিত আসবে তাদের জন্য কোন আইন নেই অথচ পার্লামেন্টে অমিত শাহ বলছেন যা অত্যাচারিত হয়েছে তাদের কথা বলা হচ্ছে তা যদি প্রমাণ দেখাতে পারেনা ধর্মীয় কারণে অত্যাচারিত হয়েছে তার জন্য নাগরিকত্ব ২০১৪ থেকে ২০১৪ সাল জাতীয় অত্যাচারিত হন না কেন তার জন্য আইন নেই। এই জটিলতা গুলো বুঝে আপনার ঢোল বাজাবেন। আসামে গন্ডগোল হবে তার জন্য বেশি ক্ষতি হবে বাঙালিদের বাংলা মানুষ মাকে না একে হ্যাঁ বলে সাম্প্রদায়িক বিভাজনে রাজনীতি করতে গিয়ে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করবেন না বাংলাদেশ থেকে পাকিস্তান বা আফগানিস্তান থেকে যেকোন হিন্দু অত্যাচারিত হয়ে ভারতবর্ষে এলে তাদেরকে ভারতবর্ষে নাগরিকত্ব দিও না। যে মুসলমান থেকে দেওয়া হবে না। নির্বাচনের বাজারে বিজেপি এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই দুই দল এর আগেও রাজনীতি করেছে 2021 সালের নির্বাচনে নাগরিক আইন ও এনআরসি নিয়ে হয়ে গেল ২১ সালে পরে হেল আম যেখানে বক্তৃতা করেছে সেখানে বলা হয় যে নাগরিক আইন ও এন আর সি নিয়ে ভুলে গেল দিদি খালি হাত চলে গেল এখন নাগরিক আইন এন আর সি ঘুম দেবে। আবার সাম্প্রদায়িক রাজনীতি বিভাজনের চেষ্টা করা হচ্ছে মানুষের বেকারত্ব শিক্ষা স্বাস্থ্য শিল্প অত্যাচার দুর্নীতি লুট সব কিছু দূরে সরে যাবে দিদি চাইছে এনআরসি নিয়ে রাজনীতি করতে নাগরিক আইন যখন আসে ২০১৬ সালে জয়েন পার্লামেন্টের কমিটি হয়েছিল আমরা তখন একটি পার্লামেন্টের সদস্য ছিলাম সেখানে বলা আছে তাই স্বাভাবিকভাবে মানুষকে অযথা কে বিভ্রান্ত হবেনা আমরা আছি।আমি অধীর চৌধুরী জেলা মানুষকে বলছি পাড়ায় পাড়ায় লোকজন দিয়ে পোর্টাল দিয়ে সমস্ত মানুষকে আমরা আবেদন করিয়ে দেবো। দু হাজার একুশে নির্বাচন মানুষের জন্য হয়নি ধর্মী বিভাজন হয়েছিল সে ধর্মীয় বিভাজনে বাংলা রাজনীতিতে বাংলা নির্বাচনে যা যা না হয় এটা আমাদের আবেদন থাকবে।একজন মুর্শিদাবাদ জেলা মানুষকে এবং বাংলায় মানুষকে তার বৈধ নাগরিকত্ব অধিকার আমরা কিরে দেব না। প্রত্যেকের অধিকার আমরা সুনিশ্চিত করব অনেক ভাসানো হয়েছে পার্লামেন্টে।বাংলাতে বিভাজন রাজনীতিতে আমরা ক্ষতবিক্ষত হয়েছিলাম আর কেউ বিভ্রান্ত হবেন না আপনারা আপনাদের কাছে স্বনির্ভর অনুরোধ।উত্তরবঙ্গ নিয়ে মোদি ও টেনশনে দ্বিতীয় টেনশনে আজকে মোদির প্রতি দিদির প্রতি বিতস্রদ্ধ আজকে উত্তরবঙ্গে কংগ্রেসের সম্ভাবনা উত্তরবঙ্গে বারছে।অর্জুন সিং তো বিজেপিতে ছিল বিজেপি থেকে তৃণমূল আবার তৃণমূল থেকে ঘাসফুল ঘাসফুল থেকে পদ্মফুল এটাই চলছে রাজনীতি।মোদির ভাগাড়ে কারা টাকা দেয় এবং দিদির ভাঁড়ারে কারা টাকা দেয় সেটা বোঝা যাবে মা মাটি মানুষ না দিদির ভাগাড়ে কালো টাকা দিচ্ছে সেটা বোঝা যাবে এবং কংগ্রেসের ভাড়া টাকা দেয় সেটাও বোঝা যাবে। কিন্তু যারা নাটক করে। দরিদ্র মানুষের মা মাটি মানুষের এই ভারত শ্রেষ্ঠ ভারত তাদের কাছে জেনে নিন তাদের টাকা কোথা থেকে আসে।grzebień do otwierania zamków lsu jersey rosenthal landscape adidas nmd girls accessoire cheveux annees 30 chez amazon selected frakke brun hp 5230 patrone Switzerland ecco herrenschuhe braun telecomando came g117 498f fw اساور مونت بلانك الاصليه horny toad clothing rosenthal landscape sandalias adidas rojas hombre långa jeanskjolar selected frakke brun

শিক্ষা ব্যবস্থার থেকে ধ্বংসের পথে এই বাংলাতে কেন্দ্র রাজ্য লোক দেখানো মারামারিতে আর অহমিকা দম্ভে এই বাংলার শিক্ষা অবস্থা আজকে চুরমার তাই বাংলা প্রতি আমাদের ঢুকতে পারছে না তাই এখান থেকে সবাই বাইরে চলে গিয়ে মাইগ্রেশন অফ ট্যালেন্ট হচ্ছে।

অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বিরুদ্ধে পোস্টার পড়তেই পারে প্রত্যেক প্রত্যেকে দাঁড়ানো অধিকার আছে তৃণমূল দলে চোরের অভাব নাই সেখানেও পোস্টার দেবে।

২ কোটি চাকরি দেবে বলেছিল মোদি, দিদি বলেছিল শিল্প করে বাংলায় বেকার যুবকদের চাকরি দেবো আজকে করা গেছে বীরভূমের পাঁচালী কয়লা খনিতে এক লক্ষ চাকরি দেওয়া হবে কিন্তু একটাও কি আজকে চাকরি হয়েছে এই বাংলা আজ পরিচয় শ্রমিকদের বাংলাতে রূপান্তরিত হয়েছে। এখান থেকে সবাই পালিয়ে যাচ্ছে। রুটি রোজকারের জন্য।

মোদি জানে এই আইনটা বেয়াইন তাই মোদি নিজের ইমেজ খারাপ করলো না তার জন্য অমিত শাহকে দিয়ে বলানো হলো মোদি জানে এই আইনটাকে বেআইনি তাই এটা নিজে বলছে না অমিত শাহকে দিয়ে বদলানো হয়েছে।

ঠাকুরকে কেন পাঁচ বছর ঘুমিয়ে থাকতে বলা হয়েছিল কেন ঘুমিয়ে ছিলেন তারও জবাব দেওয়া দরকার কোথায় দাদা ছিল আইন হয়েছে নিয়ম কোথায় গেল আপনার ভাত ডাল তরকারি সবজি হয়ে আছে আপনি খাচ্ছেন না কেন বাসে করে পচিয়ে চুল্লু কেন বানানো হচ্ছে।

সব থেকে বেশি বিপদে পড়বে অমুসলিম মানুষরা এই চক্করে পা দেবে যারা বুঝে শুনে পা দেবেন আসামে নাগরিক আইন এনার্সি করতে গিয়ে 14 লক্ষ হিন্দু জেল হয়েছে। বিভাজনের রাজনীতি হয়ে যাচ্ছে কিন্তু কোন মানুষের কোন উপায় হচ্ছে না মাঝখান থেকে আমরা নিজেদের মধ্যে বৈষম্য তৈরি করা হচ্ছে দূরত্ব তৈরি করা হচ্ছে, তোমরা এই রাজনীতি বিরোধিতা করি ভারতবর্ষে কোন সংবিধান সকলের দেশ সংবিধান যখন বলেছে সেটা কোন ধর্মীয় দেশ ধর্মনিরপেক্ষ দেশ তখন সেখানে একটি ধর্মের মানুষের বিরুদ্ধে আইন আনা যেতে পারে না।

Leave a Reply

error: Content is protected !!