এই অভিযান সম্পর্কে এই দলে থাকা হাওড়া এ্যাডভেঞ্চার স্পোর্টস এ্যাসোসিয়েশনের অন্যতম সদস্য দেবাশীষ চক্রবর্তী বলেন, ' পৃথিবীর দীর্ঘতম বাংলাদেশের সমুদ্র সৈকত আমরা পায়ে হেঁটে পরিক্রমা করেছি। আমাদের এই অভিযান সফল হয়েছে কক্সবাজার প্রশাসনের অনুমতি ও সহযোগিতায়। আমরা যেহেতু বিদেশী সেই কারণেই বাংলাদেশের টুরিষ্ট পুলিশ আমাদের উপর সবসময়ই নজর রাখার পাশাপাশি আমাদের সবরকম নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছিল। তবে শুধুমাত্র পায়ে হেঁটে সমুদ্র সৈকত অভিযানই নয় এর পাশাপাশি বাংলাদেশের সমুদ্র সৈকত এলাকার মানুষের মধ্যে সৈকত দূষণ মুক্ত রাখার জন্য প্রচার, বিভিন্ন স্কুলের ছাত্র -ছাত্রীদের মধ্যে রক্তদান করার ও থ্যালাসেমিয়া রোগ প্রতিরোধে প্রচার চালানো হয়েছে '। দেবাশীষ চক্রবর্তী আর ও বলেন, ' বাংলাদেশের এই সমুদ্র সৈকত ভারতের সমুদ্র সৈকত গুলির থেকে অনেক বেশি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন।