মানুষ কে বোঝাতে বাঘরোল নিয়ে দেখানো হয় তথ্য চিত্র। বাঘরোল নিয়ে গবেষণা করা ইতিহাস গবেষক সায়ন দে আরো নানা তথ্য তুলে ধরেন প্রজেক্টরে। বাচ্ছাদের বোঝাতে প্রকাশ করা হয় কাটুন সম্বলিত ফোল্ডার। বক্তব্য, তথ্যচিত্র, কাটুন লিফলেট সব ধরনের প্রচেষ্টা করে সফল হওয়া গেলো। এলাকায় বাসিন্দাদের মধ্যে ভয়ের আবহ কাটিয়ে গড়ে তোলা গেলো সংরক্ষণের মনোভাব। এলাকার মানুষরা জানালেন বাঘরোল এখানেই থাকবে আমরা ওদের দেখভাল করবো, লক্ষ রাখবো যাতে ওদের কেউ আক্রমণ না করে।
ডোমজুড়, পাঁচলা, শ্যামপুর, সাঁকরাইল এবার জগৎবল্লভপুর বিভিন্ন এলাকায় যখনি বাঘের আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে সেখানেই পৌঁছে গিয়েছে শুভ্রদীপ। প্রশাসন পঞ্চায়েত এলাকার মানুষ কে নিয়ে গড়ে তুলেছে রাজ্য প্রানী বাঘরোল নিয়ে সচেতনতার প্রাচীর। সব জায়গায় সফল ভাবে মুকাবিলা করেছে বাঘের গুজবের। প্রতিষ্ঠিত করেছে ওটা বাঘ নয় বাঘরোল।
এখন হাওড়া জেলার প্রায় মিথ হয়ে গিয়েছে যেখানে বাঘের ভয় সেখানে শুভ্রদীপ।