Reported By Manoj Das
আগরপাড়া জুটমিল, যা কামারহাটি বিটি রোডে অবস্থিত, সম্প্রতি মালিকানা পরিবর্তনের কারণে একটি গভীর সংকটে পড়েছে। আগস্ট মাসের ৪ তারিখে দুই ভাইয়ের মধ্যে গন্ডগোলের পর থেকে কারখানার কার্যক্রম স্থগিত হয়ে গেছে। এর ফলে, শ্রমিকদের জন্য মাসান্তে বেতন প্রদান সমস্যা সৃষ্টি করেছে।
শ্রমিকরা জানান, প্রতিমাসের ২৩ তারিখে তাদের মাইনে দেওয়া হলেও শুক্রবার কারখানা বন্ধ থাকে এবং তার আগের দিন অর্থাৎ বৃহস্পতিবারই মাইনে প্রদান করা হয়। তবে মালিকানা স্থানান্তরের কারণে ইএসআই ও পিএফ জমা পড়ছে না, যার ফলে শ্রমিকরা এই সামাজিক নিরাপত্তা সুবিধাগুলি থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
এরই মধ্যে, প্রায় ১৪০০ শ্রমিক আজ দুপুর দুটোর পর থেকে কারখানার উৎপাদন বন্ধ করে দেন। তারা জানিয়ে দেন যে তাদের সমস্যার সমাধান না হওয়া পর্যন্ত উৎপাদন পুনরায় শুরু হবে না। এটি এমতাবস্থায় ঘটছে যখন রাজ্যজুড়ে ডাক্তারদের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে আন্দোলন চলছে এবং কামারহাটির বিধানসভা কেন্দ্রের এই পরিস্থিতি আরও উদ্বেগজনক হয়ে উঠেছে।
শ্রমিকদের অভিযোগ এবং সমস্যাগুলো সমাধান করা না হলে কর্মবিরতি চলতে থাকবে বলে তারা হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। এই সংকট মোকাবেলার জন্য স্থানীয় প্রশাসনের জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি উঠেছে।
আগরপাড়া জুটমিল, যা কামারহাটি বিটি রোডে অবস্থিত, সম্প্রতি মালিকানা পরিবর্তনের কারণে একটি গভীর সংকটে পড়েছে। আগস্ট মাসের ৪ তারিখে দুই ভাইয়ের মধ্যে গন্ডগোলের পর থেকে কারখানার কার্যক্রম স্থগিত হয়ে গেছে। এর ফলে, শ্রমিকদের জন্য মাসান্তে বেতন প্রদান সমস্যা সৃষ্টি করেছে।
শ্রমিকরা জানান, প্রতিমাসের ২৩ তারিখে তাদের মাইনে দেওয়া হলেও শুক্রবার কারখানা বন্ধ থাকে এবং তার আগের দিন অর্থাৎ বৃহস্পতিবারই মাইনে প্রদান করা হয়। তবে মালিকানা স্থানান্তরের কারণে ইএসআই ও পিএফ জমা পড়ছে না, যার ফলে শ্রমিকরা এই সামাজিক নিরাপত্তা সুবিধাগুলি থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
এরই মধ্যে, প্রায় ১৪০০ শ্রমিক আজ দুপুর দুটোর পর থেকে কারখানার উৎপাদন বন্ধ করে দেন। তারা জানিয়ে দেন যে তাদের সমস্যার সমাধান না হওয়া পর্যন্ত উৎপাদন পুনরায় শুরু হবে না। এটি এমতাবস্থায় ঘটছে যখন রাজ্যজুড়ে ডাক্তারদের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে আন্দোলন চলছে এবং কামারহাটির বিধানসভা কেন্দ্রের এই পরিস্থিতি আরও উদ্বেগজনক হয়ে উঠেছে।
শ্রমিকদের অভিযোগ এবং সমস্যাগুলো সমাধান করা না হলে কর্মবিরতি চলতে থাকবে বলে তারা হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। এই সংকট মোকাবেলার জন্য স্থানীয় প্রশাসনের জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি উঠেছে।