Reported By Manoj Da
কলকাতায়(01/09/2024) বিকেসি কলেজের গেটের সামনে প্রাক্তন এবং বর্তমান ছাত্রছাত্রীরা একত্রিত হয়ে একটি প্রতিবাদ মিছিল বের করেন। তাদের উদ্দেশ্য ছিল, পানিহাটি নাটাঘর অম্বিকা মুখার্জী রোডের বাসিন্দা আরজিকর মেডিকেল কলেজের ছাত্রী তিলোত্তমা ঘোষের নৃশংস হত্যাকাণ্ড এবং ধর্ষণের ঘটনার বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলা।
সকাল থেকেই ছাত্ররা একত্রিত হতে শুরু করে এবং 'তিলোত্তমার বিচার চাই, দোষীদের শাস্তি চাই' স্লোগান দিতে শুরু করে। এই সমাবেশটি বনহুগলী মোর বিটি রোড ডানলপ মোর হয়ে সুপারমার্কেট হয়ে ডানলপ মোড় পর্যন্ত পৌঁছে যায়।
প্রতিবাদকারীরা জানিয়েছেন, “আমরা আমাদের নিরাপত্তা চাই। আমাদের মেয়েরা নিরাপদে বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে পারবে না? এবার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আমাদের নির্যাতনের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে হবে।”
এমন ধরণের ঘটনার পুনরাবৃত্তি যেন আর না ঘটে, সে জন্য তারা প্রশাসনের কাছে কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়ার দাবিও জানান। শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা শিক্ষার্থীদের উপস্থিতিতে পুরো এলাকা স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে, যা নারীর প্রতি সহিংসতার বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী বার্তা পৌঁছে দেয়।
এই ঘটনার পর স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনও বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে গ্রহণ করেছে এবং দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে। তবে নাগরিক সমাজের পক্ষ থেকে এই ধরনের ঘটনার দ্রুত প্রতিকার চাওয়া হচ্ছে।
কলকাতায়(01/09/2024) বিকেসি কলেজের গেটের সামনে প্রাক্তন এবং বর্তমান ছাত্রছাত্রীরা একত্রিত হয়ে একটি প্রতিবাদ মিছিল বের করেন। তাদের উদ্দেশ্য ছিল, পানিহাটি নাটাঘর অম্বিকা মুখার্জী রোডের বাসিন্দা আরজিকর মেডিকেল কলেজের ছাত্রী তিলোত্তমা ঘোষের নৃশংস হত্যাকাণ্ড এবং ধর্ষণের ঘটনার বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলা।
সকাল থেকেই ছাত্ররা একত্রিত হতে শুরু করে এবং 'তিলোত্তমার বিচার চাই, দোষীদের শাস্তি চাই' স্লোগান দিতে শুরু করে। এই সমাবেশটি বনহুগলী মোর বিটি রোড ডানলপ মোর হয়ে সুপারমার্কেট হয়ে ডানলপ মোড় পর্যন্ত পৌঁছে যায়।
প্রতিবাদকারীরা জানিয়েছেন, “আমরা আমাদের নিরাপত্তা চাই। আমাদের মেয়েরা নিরাপদে বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে পারবে না? এবার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আমাদের নির্যাতনের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে হবে।”
এমন ধরণের ঘটনার পুনরাবৃত্তি যেন আর না ঘটে, সে জন্য তারা প্রশাসনের কাছে কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়ার দাবিও জানান। শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা শিক্ষার্থীদের উপস্থিতিতে পুরো এলাকা স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে, যা নারীর প্রতি সহিংসতার বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী বার্তা পৌঁছে দেয়।
এই ঘটনার পর স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনও বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে গ্রহণ করেছে এবং দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে। তবে নাগরিক সমাজের পক্ষ থেকে এই ধরনের ঘটনার দ্রুত প্রতিকার চাওয়া হচ্ছে।