৩০শে জানুয়ারী ২০২৫ অর্থাৎ বৃহস্পতিবার, দুপুরে মুর্শিদাবাদের পঞ্চাননতলা জেলা পরিষদ ভবনের সামনে কংগ্রেস দলের একটি কার্যকরী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। অধীর চৌধুরীর নির্দেশে, জেলা কংগ্রেসের নেতা-কর্মীরা বিভিন্ন দাবিতে ডেপুটেশন দিতে আসেন। তবে, সভাধিপতি ঘরে উপস্থিত না থাকায় তারা তার ঘরের সামনে অবস্থান বিক্ষোভ শুরু করেন।
এই আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য ছিল জেলা পরিষদে লাগামহীন দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানো। কংগ্রেস কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ ছিল স্পষ্ট; তারা সভাধিপতির অনুপস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেন এবং দুর্নীতি বন্ধের দাবিতে স্লোগান দেন।
আমরা জানি যে, রাজনৈতিক আন্দোলনগুলোর মধ্যে সাধারণত সংগঠিত ও শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের গুরুত্ব অপরিসীম। তবে, এই ঘটনাটি রাজনৈতিক চিত্রে উত্তেজনা সৃষ্টি করেছে এবং স্থানীয় জনগণের মধ্যে কৌতূহল ও আলোচনার জন্ম দিয়েছে। স্থানীয় নেতারা জানান, এই বিক্ষোভটি কেবল মুর্শিদাবাদের জন্য নয়, বরং পুরো রাজ্যের রাজনৈতিক পরিস্থিতির ওপর প্রভাব ফেলতে পারে।
কংগ্রেস নেতৃবৃন্দের বক্তব্য অনুযায়ী, তারা আগামী দিনগুলোতে তাদের আন্দোলন অব্যাহত রাখবেন এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে আরও কঠোর পদক্ষেপের জন্য প্রস্তুত আছেন। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা এই ধরনের আন্দোলনকে গণতন্ত্রের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে মূল্যায়ন করছেন, যা জনগণের স্বার্থকে রক্ষা করে।