Reported BY:- Binoy Roy
১৪ই জুলাই ২০২৫ তারিখে বহরমপুর প্রদেশ কংগ্রেস কার্যালয়ে এক সাংবাদিক বৈঠকে অধীর রঞ্জন চৌধুরী সিবিআইয়ের পুর দুর্নীতি মামলার বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানান। তিনি বলেন, “সিবিআই আবারও সক্রিয় হয়েছে এবং আমরা এর ফলাফল দেখার অপেক্ষায় রয়েছি।” রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এই ঘটনা রাজনীতিতে নতুন অস্থিরতা তৈরি করেছে।এদিকে, দিলীপ ঘোষকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সভায় আমন্ত্রণ দেওয়ার ঘটনা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। আগামী ১৮ জুলাই দুর্গাপুরে মোদীর সভায় উপস্থিত থাকার সুযোগ পাওয়ার ফলে দলের মধ্যে নতুন আলোচনা শুরু হয়েছে। গত মাসে আলিপুরদুয়ারে প্রধানমন্ত্রীর সভায় ডাক না পাওয়ার পর কি নতুন সমীকরণ তৈরি হচ্ছে, তা নিয়ে আলোচনা চলছে।অন্যদিকে, ভোটের দামামা বাজতে চলেছে। বিহারের ভোট নভেম্বরের মধ্যে শেষ হয়ে যাওয়ার সাথে সাথে পশ্চিমবঙ্গের উৎসব পর্ব মিটে যাবে। শশী পাঁজা বলেছেন, “রাজ্য নেতৃত্বে ভরসা নেই, তাই কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব আসবে।” তৃণমূল কংগ্রেসের নেতাদের মধ্যে অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে, এবং ভোটের আগে তাদের মধ্যে বিভাজন আরও স্পষ্ট হচ্ছে। রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে শাসক দলের ভরাডুবি এবং চাকরি হারাদেও নবান্ন অভিযানের প্রতিবাদে পুলিশ প্রশাসনের তৎপরতা বিষয়গুলি রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলছে। এই মুহূর্তে রাজ্যের রাজনৈতিক অঙ্গনে যে উত্তেজনা চলছে, তা আগামী নির্বাচনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।