রাজ্যে চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে অধীর চৌধুরী সম্প্রতি একটি সাংবাদিক বৈঠক আয়োজন করেন। বৈঠকে তিনি রাজ্যে ভাঙন ও প্লাবনের প্রসঙ্গ তুলে ধরেন। এছাড়া কংগ্রেসের নতুন প্রদেশ তালিকায় অধীরের নাম নিচের দিকে চলে যাওয়ার বিষয়টি যথেষ্ট উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এই পদক্ষেপটি কেন্দ্র ও রাজ্যে তৃণমূলের সাথে সখ্যতা বাড়ানোর লক্ষ্যে করা হতে পারে। অন্যদিকে, নবান্ন অভিযানে বিজেপির নেতৃত্বে নতুন আন্দোলন শুরু হয়েছে। সুকান্তর নেতৃত্বে বিজেপি সমর্থকরা সরকারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে উঠেছে এবং বেছে বেছে বিজেপি নেতাদের গ্রেফতারের ঘটনা নিয়ে অভিযোগ তুলছে। সুকান্তর মন্তব্য অনুযায়ী, নবান্ন থেকে ইঁট খুলে আনার হুঁশিয়ারি দিলেও পুলিশ প্রশাসনের কার্যকলাপ নিয়ে যথেষ্ট অসন্তোষ প্রকাশ করছেন স্থানীয়রা।এছাড়া, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষামন্ত্রীর গাড়ির সামনে বিক্ষোভের ঘটনায় যাদবপুরের প্রাক্তনী হিন্দোল মজুমদারকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এই ঘটনার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের দাবি এবং রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে একটি বৃহৎ আন্দোলনের সূচনা হতে পারে বলেও মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, রাজ্যে এই সব ঘটনার মধ্যে ভোটের আগে কটাক্ষের রাজনীতি শুরু হয়ে গেছে। অধীর চৌধুরীর বক্তব্য এবং বিজেপি-র নবান্ন অভিযানের ঘটনাগুলি আগামী দিনগুলিতে রাজনৈতিক অস্থিরতার সূচনা করতে পারে।
