আয়োজনে ছিলেন, কলকাতায় গণপ্রজাতন্ত্রী চিন কনসাল জেনারেল (পিআরসি) এবং বিভিন্ন স্থানীয় চিনা সম্প্রদায় "ইন্ডিয়া চায়না কালচারাল ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন" সহ সংস্থাগুলি। কে না হাজির হয়েছিলেন সেই অনুষ্ঠানে! কলকাতায় পিআরসির কনসাল জেনারেল শ্রী ঝা লিউ, রাজ্যসভার সাংসদ শ্রী সুখেন্দু শেখর রায়, লোকসভার সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, বিধায়ক নয়না বন্দ্যোপধ্যায়, জনাব নাদিমুল হক, প্রাক্তন সাংসদ মহম্মদ সেলিম, ললিত কলা একাডেমির কল্যাণ কুমার চক্রবর্তী, ভারতের কেন্দ্রীয় ভিজিল্যান্স কমিশনের প্রাক্তন সচিব শ্রী অনিন্দ্য মজুমদার, পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন উপ-মুখ্য সচিব রাজপাল সিং কাহলন, পশ্চিমবঙ্গ বন উন্নয়ন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান শ্রীমতী মারিয়া ফার্নান্দেজ, এছাড়াও ছিলেন বিভিন্ন পড়শি দেশের কূটনীতিকরা। কলকাতায় থাইল্যান্ড, বাংলাদেশ ও ভুটানের কনস্যুলেট-জেনারেল, অল ইন্ডিয়া ওভারসিজের প্রেসিডেন্ট চাইনিজ অ্যাসোসিয়েশন চেন ইয়াওহুয়া এবং চিনা সম্প্রদায় ও সেদেশের প্রতিনিধিরা মিডিয়ার বন্ধুরা তো বটেই, তাছাড়াও কলকাতার চিনা কনস্যুলেট-জেনারেলের সমস্ত কর্মী এবং অবশ্যই স্থানীয় বাসিন্দারা। সব মিলিয়ে হাজারের উপর মানুষের উপস্থিতি।