রাজেশ ওরাং এর বোন শকুন্তলা ওরাং জানিয়েছেন, প্রতিবছর রাখি উৎসবের দিন দাদা বাড়ি আসতেন। কিন্তু লাদাখে শহীদ হওয়ার পর আর তিনি উৎসবের এই দিনগুলোতে আসতে পারছেন না। সে কারণেই এই দিনটিতে দাদাকে খুব মিস করছি। যদিও দাদা দেশের জন্য প্রাণ দেওয়ায় আমরা গর্বিত। আর এই মন খারাপ মেটাতে দাদার সমাধিস্থলে এসে যেমনভাবে রাখি পড়াতাম সেইভাবে রাখি রেখে দিয়ে গেলাম।
প্রসঙ্গত, গত বছর জুন মাসে লাদাখের গালওয়ান উপত্যকায় চীন সেনাদের রুখে দেওয়ার জন্য ভারতীয় সেনারা যখন ঝাঁপিয়ে পড়েছিল ঠিক সেইসময় শহীদ হন বীরভূমের মহঃ বাজারের রাজেশ ওরাং। দেখতে দেখতে তার শহীদ হওয়া এক বছর পার করেছে। আর এই একমাত্র দাদাকে হারিয়ে শোকগ্রস্ত বোন শকুন্তলা সহ পরিবারের সদস্যরা।